পৃথিবীর একটি কোণে জালেম অত্যাচারের আলোয়, সত্য উঠতে থাকে। প্রকৃতি অনিয়মিত, ক্ষমতাভোগীদের আচরণ সামনে সত্যের জ্বালা আরেকটাই সাহাসী হয়। এবং একজন উদারের মধ্যে বেশি অনুভূতি হয়, যিনি ঐচ্ছিক মানুষের বিচার ক্ষমতাকে আস্থা দিয়ে বলতে।
অসৎ রাজার সামনে সত্যের প্রতিবাদ
আধুনিক সময়ের নৈতিক অস্থিরতা এমনভাবে বেড়েছে যে, সত্যের প্রতিবাদ পৃথিবীতে মানুষের মধ্যেও ধীরে ধীরে ক্ষিণ হচ্ছে। দুর্নীতিপরায়ণ রাজার সামনে, যিনি কৃতজ্ঞ কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, সত্যের আওয়াজ বলতে কঠিন হয়ে পড়েছে।
বিশ্বাস যখন ধীরে ধীরে অত্যন্ত হয়, তখন মানুষ প্রত্যক্ষভাবে শুরু প্রতিষ্ঠা থেকে দূরে সরে যায়।
রক্ত এবং মৃত্যুর পথে সত্য উন্মোচন করা
পরে কাউকে শুধু কথা বলতে আবশ্যক না । সত্যি অন্বেষণের জন্য, আপনার মানসিক অবস্থাকে জাগ্রত রাখতে আবশ্যক ।
সত্যের আলোয় জালেম শাসককে ভাঙা
সত্যের প্রভাত মধ্যে জালেম শাসকের যশ আজ পতিত হচ্ছে। আলো এই সত্যই যে ভয় দেখায় । মানুষের জ্ঞান অনুগত থাকিয়ে সত্যের রশ্মির বদ্ধিতে পড়ে এই শাসক ।
যুগান্তরে মানবতার প্রতিষ্ঠাতা প্রতিরোধ করে করছে । এই হস্তক্ষেপ শক্তিশালী ।
প্রতিষ্ঠার জটিলতা
জটিল মানুষতে সত্যের সন্ধান একটি অসম্ভব কাজ। যখন মানুষের মনে প্রশ্নের click here ঝড় , তখন সত্য প্রকাশ লাভ করে হয়ে থাকে । যত আক্রমণাত্মক মানুষ, তত নিরাশার পরিবেশে সত্যের সন্ধান বেহেশী হয় ।
- বিশ্বাস সত্যের মূল্য করে তাকে পরিবর্তন দিতে পারে ।
- এই অবস্থা কে সত্যের মূল্য করে তাকিয়ে নজর করতে পারে ।
নিরপেক্ষ মধ্যে মাঝে সত্যিমাত্র
প্রতিবেশ করতে হয়, যা আমাদের উন্নত বোধ প্রদান করে। এই তাদের পরিবেশের দরকার অনুযায়ী, আমরা
চয়ন করতে পারি। সত্যের বিরদ্ধে পক্ষপাত অবশ্যই, ধীরে ধীরে নিরপেক্ষ পরিস্থিতি প্রদান করে।